জামতলায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী আটক

শেয়ার করুণ

নাছিমা বেগম নামের ২৫ বছর বয়সী এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

নগরীর জামতলা এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এসময় নিহতদের স্বামীকে আটক করে নিয়ে গেছে পুলিশ।

নিহত নাছিমা বেগম শরিয়তপুর সদরের আবদুল জলিল ব্যাপারী মেয়ে। তিনি স্বামী ও সন্তান নিয়ে জামলার এলাকার মামুন চৌধুরীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।

নিহতের মা সালেহা বেগম বলেন, পাঁচ বছর হইলো নাছিমার সাথে আলমের বিয়া হইছে। তিন বছরের একটা ছেলেও আছে। কিন্তু সংসারে নাছিমার সুখ নাই। কয়দিন পরপর ওরে স্বামীসহ শুশ্বর বাড়ির লোকজন মারে। এ নিয়ে বিচার শাালিসও হইছে। এরপরও আমার মেয়েরে জ্বালাতন করতো। কিছু হইলেই গায়ে হাত তুলতো। এজন্য গত এক মাস ১৩ দিন আগে এই বাড়িতে ঘর ভাড়া নিয়া আলাদা থাকতাছে। কিন্তু এখানেও আলম ওরে আজকে মারছে।

ফতুল্লা মডেল থানার উপপরিদর্শক গোলাম সারোয়ার জানান, ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে ওই নারী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। তবে তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যু কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বাড়ির কেয়ারটেকার কল্পনা বেগম বলেন, বিকাল সাড়ে ৪ টার দিকে চারতলার একটা রুমে তাদের স্বামী ও স্ত্রী মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর আলম ঘর থেকে বেড়িয়ে যায়। কিছুক্ষন পর নাছিমাও বাইরে যায়। ১০ মিনিট পর নাছিমা আবার ফিরা আসে। পরে গিয়া দেখি ফ্লারে পইরা থাকতে। মনে হয় কি জানি খাইছিলো। তার স্বামীরে খবর দেয়ার পর শ্বশুর আইসা হাসপাতালে নিয়া গেছে। এরপর সেখান থেকে আবার লাশ নিয়া বাসায় আসছে। কতক্ষনে বাড়িতে পুলিশ চলে আসে।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রিজাউল হক জানান, নিহতের স্বামীর আলম পেশায় চা দোকানি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আটক করা হয়েছে। মৃত্যুর ঘটনায় নিহতের স্বজনরা তার বিরুদ্ধে মামলা করলে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।

নাছিমা বেগম নামের ২৫ বছর বয়সী এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

নগরীর জামতলা এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এসময় নিহতদের স্বামীকে আটক করে নিয়ে গেছে পুলিশ।

নিহত নাছিমা বেগম শরিয়তপুর সদরের আবদুল জলিল ব্যাপারী মেয়ে। তিনি স্বামী ও সন্তান নিয়ে জামলার এলাকার মামুন চৌধুরীর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।

নিহতের মা সালেহা বেগম বলেন, পাঁচ বছর হইলো নাছিমার সাথে আলমের বিয়া হইছে। তিন বছরের একটা ছেলেও আছে। কিন্তু সংসারে নাছিমার সুখ নাই। কয়দিন পরপর ওরে স্বামীসহ শুশ্বর বাড়ির লোকজন মারে। এ নিয়ে বিচার শাালিসও হইছে। এরপরও আমার মেয়েরে জ্বালাতন করতো। কিছু হইলেই গায়ে হাত তুলতো। এজন্য গত এক মাস ১৩ দিন আগে এই বাড়িতে ঘর ভাড়া নিয়া আলাদা থাকতাছে। কিন্তু এখানেও আলম ওরে আজকে মারছে।

ফতুল্লা মডেল থানার উপপরিদর্শক গোলাম সারোয়ার জানান, ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরে ওই নারী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। তবে তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যু কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বাড়ির কেয়ারটেকার কল্পনা বেগম বলেন, বিকাল সাড়ে ৪ টার দিকে চারতলার একটা রুমে তাদের স্বামী ও স্ত্রী মধ্যে ঝগড়া হয়। এরপর আলম ঘর থেকে বেড়িয়ে যায়। কিছুক্ষন পর নাছিমাও বাইরে যায়। ১০ মিনিট পর নাছিমা আবার ফিরা আসে। পরে গিয়া দেখি ফ্লারে পইরা থাকতে। মনে হয় কি জানি খাইছিলো। তার স্বামীরে খবর দেয়ার পর শ্বশুর আইসা হাসপাতালে নিয়া গেছে। এরপর সেখান থেকে আবার লাশ নিয়া বাসায় আসছে। কতক্ষনে বাড়িতে পুলিশ চলে আসে।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রিজাউল হক জানান, নিহতের স্বামীর আলম পেশায় চা দোকানি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে আটক করা হয়েছে। মৃত্যুর ঘটনায় নিহতের স্বজনরা তার বিরুদ্ধে মামলা করলে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুণ